clock ,

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র: অংশীজনদের মতামত চাইল সরকার

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র: অংশীজনদের মতামত চাইল সরকার

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র নিয়ে রাজনৈতিক দল অংশীজনদের মতামত চেয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে তথ্য জানানো হয়।

প্রেস উইংয়ের তথ্য অনুযায়ী, ১৬ জানুয়ারি সর্বদলীয় সংলাপ শেষে ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে রাজনৈতিক দল সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের মতামত চাওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ঠিকানায় উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বরাবর ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত চিঠির মাধ্যমে এসব মতামত পাঠানো যাবে। প্রাপ্ত মতামত পর্যালোচনা করে সংশোধিত সর্বজনগ্রাহ্য একটি ঘোষণাপত্র তৈরি করা হবে, যা জনগণের উপস্থিতিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে ঘোষণা করা হবে।

সর্বদলীয় বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা অংশ নেন। বৈঠকের আগে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছিল। আলোচনার সুবিধার্থে এটি সংশ্লিষ্ট দল অংশীজনদের কাছে দেওয়া হয়।

খসড়ায় ১৯৭২ সালের সংবিধান সংশোধন বা প্রয়োজনে বাতিল করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে এবং ঘোষণাপত্র ২০২৪ সালের আগস্ট থেকে কার্যকর হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আলোচনার ভিত্তিতে ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার কথা রয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাতীয় নাগরিক কমিটি গত ৩১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঘোষণাপত্র প্রকাশ করতে চেয়েছিল। তবে উদ্যোগ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সে সময় সরকারের প্রেস উইং জানায়, উদ্যোগে সরকার সরাসরি যুক্ত নয়।

তবে ৩০ ডিসেম্বর রাতে জরুরি প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানান, অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে।

৩১ ডিসেম্বর শহীদ মিনারে "মার্চ ফর ইউনিটি" কর্মসূচি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাতীয় নাগরিক কমিটি। সেখান থেকে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশের জন্য সরকারকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়সীমা দেওয়া হয়।

সময়সীমা শেষ হওয়ার পর ১৬ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠক হয়। এখন সেই বৈঠকের ভিত্তিতে অভিমত নেওয়া হচ্ছে, যা ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে তথ্য জানানো হয়।

প্রেস উইংয়ের তথ্য অনুযায়ী, ১৬ জানুয়ারি সর্বদলীয় সংলাপ শেষে ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে রাজনৈতিক দল সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের মতামত চাওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ঠিকানায় উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বরাবর ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত চিঠির মাধ্যমে এসব মতামত পাঠানো যাবে। প্রাপ্ত মতামত পর্যালোচনা করে সংশোধিত সর্বজনগ্রাহ্য একটি ঘোষণাপত্র তৈরি করা হবে, যা জনগণের উপস্থিতিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে ঘোষণা করা হবে।

সর্বদলীয় বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা অংশ নেন। বৈঠকের আগে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছিল। আলোচনার সুবিধার্থে এটি সংশ্লিষ্ট দল অংশীজনদের কাছে দেওয়া হয়।

খসড়ায় ১৯৭২ সালের সংবিধান সংশোধন বা প্রয়োজনে বাতিল করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে এবং ঘোষণাপত্র ২০২৪ সালের আগস্ট থেকে কার্যকর হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আলোচনার ভিত্তিতে ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার কথা রয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাতীয় নাগরিক কমিটি গত ৩১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঘোষণাপত্র প্রকাশ করতে চেয়েছিল। তবে উদ্যোগ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সে সময় সরকারের প্রেস উইং জানায়, উদ্যোগে সরকার সরাসরি যুক্ত নয়।

তবে ৩০ ডিসেম্বর রাতে জরুরি প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানান, অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে।

৩১ ডিসেম্বর শহীদ মিনারে "মার্চ ফর ইউনিটি" কর্মসূচি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাতীয় নাগরিক কমিটি। সেখান থেকে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশের জন্য সরকারকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়সীমা দেওয়া হয়।

সময়সীমা শেষ হওয়ার পর ১৬ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠক হয়। এখন সেই বৈঠকের ভিত্তিতে অভিমত নেওয়া হচ্ছে, যা ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

You Must be Registered Or Logged in To Comment লগ ইন করুন?

সম্পর্কিত খবর

আমাদের অনুসরণ করুন

জনপ্রিয় বিভাগ

সাম্প্রতিক মন্তব্য