হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও তাইওয়ানে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির সফরের কারণে চীনের নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছে দেশটির কয়েকশ পণ্য। চীনের এই খড়্গ তাইওয়ানের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সংবাদমাধ্যম এপি’র এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ সকালে চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী ঘোষণা দেন, তাইওয়ান থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য লেবু বা কমলা জাতীয় ফল, কয়েক প্রজাতির মাছসহ বহু পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া পেলোসির সফরের একদিন আগেই তাইওয়ানে উৎপাদিত বিস্কুট ও কনফেকশনারি খাবারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। অর্থনীতির জন্য অনেকাংশে চীনের ওপর নির্ভরশীল তাইওয়ান। সেখান থেকে ৩০ শতাংশ পণ্য ও খাদ্যশস্য রফতানি করা হয় বেইজিংয়ে। তাছাড়া, অন্যতম বাণিজ্যিক সহযোগীও তারা।
এদিকে বুধবার দরপতনের মধ্যে দিয়ে এশিয়ার পুঁজিবাজারে শুরু হয়েছে লেনদেন। তাইওয়ানের স্টকের সূচক এক দশমিক ৬ শতাংশ নিম্নমুখী।